ঢাকা ০৫:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালবৈশাখী ও বজ্রপাতে প্রাণ গেলো ১২ জনের

এস এম সজল/ব্যতিক্রম নিউজ।
  • আপডেট সময় : ০৪:২৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৬২ বার পড়া হয়েছে
Spread the love

দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় তাণ্ডব চালিয়েছে কালবৈশাখী। এতে প্রাণ গেছে চারজনের। গাছপালা উপড়ে পড়ে ও ঝড়ে সম্পূর্ণ ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকশ ঘরবাড়ি। এছাড়া বজ্রপাতে মারা গেছেন আরও আটজন।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন ও মনপুরায় কালবৈশাখী ঝড়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ২০০ ঘরবাড়ি আংশিক এবং অর্ধশত সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। পটুয়াখালীর বাউফলে ঝড়ে ও বজ্রপাতে দুজন, খুলনার ডুমুরিয়ায় বজ্রপাতে একজন, ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় বজ্রপাতে তিনজন, নেত্রকোনার রাজঘাট হাওরে বজ্রপাতে একজন, পিরোজপুর সদরে কালবৈশাখীতে একজন ও বাগেরহাটে বজ্রপাতে একজন মারা গেছেন। এছাড়া রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, এটি প্রাথমিক হিসাব। মৃতের সংখ্যা ঠিক থাকলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়তে পারে।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কালবৈশাখী ও বজ্রপাতে প্রাণ গেলো ১২ জনের

আপডেট সময় : ০৪:২৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ এপ্রিল ২০২৪
Spread the love

দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় তাণ্ডব চালিয়েছে কালবৈশাখী। এতে প্রাণ গেছে চারজনের। গাছপালা উপড়ে পড়ে ও ঝড়ে সম্পূর্ণ ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকশ ঘরবাড়ি। এছাড়া বজ্রপাতে মারা গেছেন আরও আটজন।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ভোলার লালমোহন, তজুমদ্দিন ও মনপুরায় কালবৈশাখী ঝড়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া ২০০ ঘরবাড়ি আংশিক এবং অর্ধশত সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। পটুয়াখালীর বাউফলে ঝড়ে ও বজ্রপাতে দুজন, খুলনার ডুমুরিয়ায় বজ্রপাতে একজন, ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় বজ্রপাতে তিনজন, নেত্রকোনার রাজঘাট হাওরে বজ্রপাতে একজন, পিরোজপুর সদরে কালবৈশাখীতে একজন ও বাগেরহাটে বজ্রপাতে একজন মারা গেছেন। এছাড়া রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, এটি প্রাথমিক হিসাব। মৃতের সংখ্যা ঠিক থাকলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বাড়তে পারে।